2019 Top Ten of Conflict for Society

বাঙালি হিন্দুদের পদবিসমূহ
বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বসবাসরত বাঙালি হিন্দুদের পদবীসমূহ বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ এখানে যেমন ধর্মীয় জাতিভেদ প্রথার প্রভাব বিদ্যমান তেমনই ঐতিহ্যবাহী পেশাকেও পদবী হিসেবে গ্রহণের
বাংলাদেশের ছাত্র সংগঠনসমূহের তালিকা
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সংগঠনের নিয়ন্ত্রণে কিছু সহ-সংগঠন পরিচালনা করে থাকে, এগুলোর মধ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য ছাত্র সংগঠন অন্যতম। এছাড়া, স্বাধীনভাবেও বেশ কিছু ছাত্র সংগঠন সক্রিয় রয়েছে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯২১ সালে তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতে অক্সব্রিজ শিক্ষা ব্যবস্থা অনুসরণে এটি স্থাপিত
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাদেশের একটি প্রধান রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন। এটি ভারত বিভক্তিক্রমে পূর্ব বাংলার উদ্ভবের কিছু পর গঠিত হয়। এটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন হিসেবে স্বীকৃত
গ্রামীণফোন
গ্রামীণফোন নরওয়েভিত্তিক কোম্পানি টেলিনর এর একটি জিএসএম ভিত্তিক একটি মুঠোফোন নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানকারী কোম্পানি যা বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদান করে থাকে। ১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ থেকে
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের অথার্য়নে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। এটি বাংলাদেশের ৪০ তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ময়মনসিংহ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সর্বস্তরের শিক্ষাকে দূরশিক্ষণ পদ্ধতির মাধ্যমে সকল স্তরের জনগনের কাছে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকার অদূরে গাজীপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রকৌশল-সম্পর্কিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ঢাকা শহরের লালবাগ থানার পলাশী এলাকায় অবস্থিত। কারিগরি শিক্ষা প্রসারের জন্য ১৮৭৬
ভাষা
ভাষা ধারণাটির কোন সুনির্দিষ্ট, যৌক্তিক ও অবিতর্কিত সংজ্ঞা দেয়া কঠিন, কেননা যেকোন কিছুর সংজ্ঞা ভাষার মাধ্যমেই দিতে হয়। তাই ভাষার আত্মসংজ্ঞা প্রদান দুরূহ। তবে ভাষার একটি কার্যনির্বাহী